উগ্রবাদী ইসকনের অবৈধ দখলদারিত্ব, প্রবর্তক সংঘের আনসার মোতায়েনের আবেদন
সিরিজের শেষ ম্যাচে এসে টাইগারদের বড় পরীক্ষায় ফেললো জিম্বাবুয়ে। আজ তৃতীয় ওয়ানডে জিততে তথা স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে হোয়াইটওয়াশ করতে বাংলাদেশ দলের দরকার ২৯৯ রান।
হারারেতে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে সবকটি উইকেট হারিয়ে নির্ধারিত ৪৯.৩ ওভার শেষে ২৯৮ রানের চ্যালেঞ্জিং পুঁজি গড়েছে জিম্বাবুয়ে।
এদিন জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ফিফটি হাঁকান তিন ব্যাটসম্যান। সর্বোচ্চ ৮৪ রান আসে প্রমোশন নিয়ে ওপেনিংয়ে খেলতে নামা রেজিস চাকাভার ব্যাট থেকে। ছয় ও ৭ নম্বরে ব্যাট হাতে যথাক্রমে ৫৭ ও ৫৯* রানের ইনিংস খেলেন সিকান্দার রাজা-রায়ান বার্ল।
বাংলাদেশের বল হাতে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন পেসার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ও মোস্তাফিজুর রহমান। টস হেরে শুরুতে ব্যাটিংয়ে নেমে ভালো শুরুর আভাস দিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। বিনা উইকেটেই তুলে ফেলেছিল তারা ৩৬ রান। এরপরই ঘটে ছন্দপতন।
স্বাগতিকদের ব্যাটিং লাইন-আপে প্রথম আঘাত হানেন সাকিব আল হাসান। অধিনায়ক ব্রেন্ডন টেইলর আজও বড় রান করতে পারেননি। ২৮ রান করে মাহমুদউল্লাহর বলে তামিম ইকবালের তালুবন্দি হন। ডিওন মেয়ার্সকেও (৩৪) প্যাভিলিয়নে ফেরত পাঠান মাহমুদউল্লাহ। আরেক ওপেনার চাকাভা একপ্রান্ত আগলে ছিলেন। ছোট ছোট জুটিতে এগিয়ে যেতে থাকে জিম্বাবুয়ে।
তৃতীয় উইকেটে ৭১ রানের জুটি গড়ে বিপদ সামাল দেন চাকাভা এবং মেয়ার্স। মেয়ার্স আউট হওয়ার পর ছোট্ট একটা ধস। ৯১ বলে ৮৪ রান করা চাকাভাকে বোল্ড করে থামান তাসকিন। এরপর ৬ষ্ঠ উইকেটে ১১২ রানের দুর্দান্ত জুটি উপহার দেন সিকান্দার রাজা এবং রায়ান বার্ল।
রাজা ৫৪ বলে ৫৭ আর বার্ল ৪৩ বলে ৪টি করে চার-ছক্কায় ৫৯ রানে আউট হন। শেষ তিন ওভারে দ্রুত উইকেট হারতে থাকে জিম্বাবুয়ে। বেদম মার খেয়ে ৮ ওভারে ৮৭ রান দেওয়া সাইফউদ্দিন শেষের দিকে নেন ৩ উইকেট। চোট কাটিয়ে ফেরা মুস্তাফিজ ৯.৩ ওভারে ৫৭ রানে নেন ৩ উইকেট। মাহমুদউল্লাহ নেন ২টি। ৪৯.৩ ওভারে ২৯৮ রানে অল-আউট হয় জিম্বাবুয়ে।