নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৭:০১ পিএম
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে আওয়ামীলীগ সরকারের পতনের পর বাঁশখালীর ১৪ ইউনিয়নের ৮টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানরা আত্মগোপনে চলে গেছে। তারা সবাই একাধিক মামলার আসামী। অন্য একটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সম্প্রতি মৃত্যুবরণ করেছে। সরকারী কর্মকর্তাদের দিয়ে জন্ম নিবন্ধন সহ কিছু কাজ চালালেও স্বাভাবিক নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হয়েছে সেবাগ্রহীতারা।
সরকার পতনের পাঁচ মাস পর অবশেষে ১৬ জানুয়ারী বাঁশখালীর ৯টি ইউনিয়নে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নিয়োগ দিয়েছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। জেলা প্রশাসকের অফিস আদেশে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদে বিষয়টি জানানো হয়। জারিকৃত অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়,
ইউনিয়ন পরিষদের জনসেবা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম গতিশীল রাখার স্বার্থে পরবর্তী আদেশ না দেয়া পর্যন্ত নিয়োগপ্রাপ্ত প্যানেল চেয়ারম্যানগণকে ইউনিয়ন পরিষদ পরিচালনার জন্য আর্থিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা অর্পণ করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানরা হলেন, খানখানাবাদে শহীদুল ইসলাম সিকদার, কালীপুরে মো. আবুল কালাম, বৈলছড়িতে বিকাশ দত্ত, কাথরিয়া ইউনিয়নে বাদশা মিয়া, সরল ইউনিয়নে রোকসানা আকতার, শীলকূপে রাশেদ নুরী, চাম্বলে মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ, শেখেরখীল শামসুল আলম ও ছনুয়ায় নুরুল আমিন।