আর এ জাবেদ, ফেনী প্রকাশিত: ০৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ০৬:০২ পিএম
ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে দিন দিন বাড়ছে অজ্ঞাত রোগী।
হাসপাতালে গেলো কয়েক মাসে প্রায় গেলো কয়ক মাসে ৩০ জন অজ্ঞাত রোগী চিকিৎসা নিয়েছিল । এর মধ্যে পুরুষ ১৫ জন, মহিলা ৮ জন, যুবক ৩ জন এবং কিশোরী ৩ জন।
তাছাড়া প্রতিনিয়তই ১ থেকে তিনজন পর্যন্ত অজ্ঞাত রোগী ভর্তি থাকে ফেনী ২৫০ শয্যা হাসপাতালে। অজ্ঞাত রোগী বাড়লেও তাদের চিকিৎসায় সরকারি কোনো ব্যবস্থাপনা নেই।
হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা ও কিছু ওষুধ মিললেও অনেক সুবিধাবঞ্চিত থাকে। তবে কোনোভাবে হাসপাতালে আনা হলে অজ্ঞাত রোগীর চিকিৎসা বেশিরভাগ হয় সেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে।
শনিবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় হাসপাতালের বাহিরে একজন এবং হাসপাতালের তৃতীয় তলায় পুরুষ ওয়ার্ডের মেজেতে একজন অজ্ঞাত রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়।
এদের চিকিৎসা সেবা দেয়া কষ্টসাধ্য বলে মনে করছে হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক এবং কর্মীরা।
হাসপাতালের কর্মী সুমিতা রানী বলেন, প্রতিনিয়ত অজ্ঞাত রোগী বাড়ছে এর ফলে আমরা চিকিৎসা দিতে সমস্যা হচ্ছে, অপরদিকে একটি ওয়ার্ডে ২৬ টি সিট থাকলেও রোগী ভর্তি রয়েছে ৯১ জন,সব মিলিয়ে আমাদের হিমসিম খেতে হচ্ছে।
সরেজমিনে হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর কাছ থেকে বক্তব্য নেয়ার সময় হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগী ও রোগীর অভিভাবকগন জানান কিছুক্ষণ আগে একটি অজ্ঞাত রোগীকে বাহিরে নেয়া হয়,সে পায়খানা,প্রস্রাব করে দেয় ফলে দুর্গন্ধ চড়াচ্ছে এর জন্য আমরা হাসপাতালে ঠিকে থাকাই দায়।
এক রোগীর স্বজন বলেন এসব অজ্ঞাত রোগীরদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা করা হলে এদের চিকিৎসা দেয়া সহজ হবে। নাহলে এদের জন্য অন্যান রোগীদের ও নানা সমস্যা পড়তে হয়।