খামেনি সিরিয়ায় শক্তিশালী, সম্মানিত একটি গোষ্ঠীর উত্থানের বিষয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছেন, দেশটির যুবকদের হারানোর কিছু নেই।
‘‘যার বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল, ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট এবং জীবন অনিরাপদ; তার কী করা উচিত? যারা এই নিরাপত্তাহীনতার পরিকল্পনা করেছে এবং যারা এটি বাস্তবায়ন করেছে তাদের বিরুদ্ধে তাকে শক্তি নিয়ে দৃঢ় সংকল্পের সঙ্গে দাঁড়াতে হবে এবং সৃষ্টিকর্তা চাইলে তারা জয়ী হবেন।’’
সিরিয়ার পলাতক প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘদিন ধরে ইরানের ইসরায়েল-বিরোধী প্রতিরোধ অক্ষে কৌশলগত ভূমিকা পালন করেছিলেন। বিশেষ করে প্রতিবেশী লেবাননে হিজবুল্লাহর কাছে ইরানের অস্ত্র সরবরাহের অন্যতম প্রধান পথ ছিল সিরিয়া। মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের এই প্রতিরোধ অক্ষের মধ্যে রয়েছে হামাস, হুথি এবং ইরাকের ছোট ছোট কিছু শিয়া মিলিশিয়া গোষ্ঠীও। ইসরায়েল ও তার প্রধান সমর্থক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতায় এসব গোষ্ঠী ঐক্যবদ্ধ।
ইরানের রাষ্ট্রীয় সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণ সর্বোচ্চ নেতা খামেনির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। দেশটির এই নেতা যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ইরানে বিশৃঙ্খলা ও অস্থিরতা সৃষ্টির চেষ্টা করার অভিযোগও তুলেছেন। তিনি বলেন, এই ব্যাপারে যারা আমেরিকার ভাড়াটে দস্যুর ভূমিকা পালন করবে, ইরানের জনগণ নিজেদের শক্তিশালী পায়ের নিচে সেই ভাড়াটেদের পিষ্ট করবে।